• ** জাতীয় ** আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা ** আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি ** চুয়াডাঙ্গায় হিট স্ট্রোকে দুই নারীর মৃত্যু ** ইউআইইউ ক্যাম্পাসে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ নিয়ে তোলপাড় সারাদেশ ** সিলেটে মসজিদে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু ** নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ** সব ধরনের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন : https://www.newsflash71.com ** সব ধরনের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন : youtube.com/newsflash71 ** লাইক দিন নিউজফ্ল্যাশের ফেসবুক পেইজে : fb/newsflash71bd **


চলচ্চিত্রকার জহির রায়হানের ৮৮তম জন্মদিন আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ২০ আগষ্ট ২০২২, ০৩:০৯

চলচ্চিত্রকার জহির রায়হানের ৮৮তম জন্মদিন আজ

চলচ্চিত্রকার, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক তিন পরিচয়েই সফল এক নাম আবু আবদার মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ। জহির রায়হান নামেই তিনি বেশি পরিচিত ছিলেন। তার বাবার নাম মোহাম্মদ এমদাদউল্লাহ এবং মায়ের নাম সৈয়দা সুফিয়া খাতুন। বাবা ছিলেন একজন আইন ব্যবসায়ী।

আজ, ১৯ আগস্ট তার ৮৮তম জন্মদিন। ১৯৩৫ সালের এই দিনে ফেনী জেলার মজুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। কিন্তু তার মৃত্যুর দিনটি অজ্ঞাতই রয়ে গেছে আজও। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি মিরপুরে তার ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে গিয়ে আর ফিরে আসেননি। ধারণা করা হয় মিরপুরে বিহারী এলাকায় ছদ্মবেশী পাকিস্তানি সৈন্যদের গুলির আঘাতে তিনি মারা যান।

বাংলা চলচ্চিত্রে মেধাবী যেসব মানুষ নিজের পদচিহ্ন রেখে গেছেন তাদের একজন জহির রায়হান। তার চলচ্চিত্রগুলো এখনও বিশাল একটা জায়গা জুড়ে আছে বাঙালির মনে। আর তার লেখা হয়ে আছে অমর। তার একটি কালজয়ী উপন্যাস ‘হাজার বছর ধরে’ । পরে এই উপন্যাসটির চলচ্চিত্রায়ণ করেন তারই সহধর্মিণী অভিনেত্রী কোহিনূর আকতার সুচন্দা।

জহির রায়হান নামটি আসলে রাজনীতির সূত্রে পাওয়া। ১৯৫৩ বা ৫৪ সালের দিকে তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হন। এ সময়ে মনি সিংহের দেওয়া রাজনৈতিক নাম ‘রায়হান’ গ্রহণ করে তিনি হয়ে যান জহির রায়হান ।

১৯৫৬ সালে শুরু হয় জহিরের চলচ্চিত্র নির্মাণকাজ। ১৯৬১ সালে মুক্তি পায় তার নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র। এরপর একে একে নির্মাণ করেন কাজল, কাঁচের দেয়াল, বেহুলা, জীবন থেকে নেয়া, আনোয়ারা, সঙ্গম ও বাহানা।

তার সাংবাদিকতা শুরু হয় ১৯৫০ সালে ‘যুগের আলো’ পত্রিকার মাধ্যমে। ১৯৫৬ সালে তিনি সম্পাদক হিসেবে ‘প্রবাহ’ নামে একটি পত্রিকায় যোগ দেন।

১৯৭২ সালে বাংলা উপন্যাসে অবদানের জন্য তাঁকে বাংলা একাডেমি পুরস্কার (মরণোত্তর) দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৮ সালে বাংলায় স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন এই কথাসাহিত্যিক।

এনএফ৭১/আরআর/২০২২




পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top