• ** জাতীয় ** আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা ** আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি ** চুয়াডাঙ্গায় হিট স্ট্রোকে দুই নারীর মৃত্যু ** ইউআইইউ ক্যাম্পাসে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ নিয়ে তোলপাড় সারাদেশ ** সিলেটে মসজিদে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু ** নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ** সব ধরনের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন : https://www.newsflash71.com ** সব ধরনের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন : youtube.com/newsflash71 ** লাইক দিন নিউজফ্ল্যাশের ফেসবুক পেইজে : fb/newsflash71bd **


পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু রোধে ‘শিশুদের জন্য ফাউন্ডেশনের’ পরামর্শ

নিজস্ব প্রতিনিধি | প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারী ২০২৩, ০৯:২২

শিশুদের জন্য ফাউন্ডেশন

পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যুর হার কমানো জন্য কিছু প্রস্তাবনা তুলে ধরেছে স্বেচ্ছাসেবকমূলক সংগঠন ‘শিশুদের জন্য ফাউন্ডেশন’। সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সংগঠনটির টাঙ্গাইল কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু রোধ প্রকল্পের সমন্বয়কারী মুবাশ্বির খান গণমাধ্যমকে বলেন, মা-বাবা বা শিশুর দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি যখন কাজে ব্যস্ত থাকেন বা বিশ্রামে থাকেন তখনই সিংহভাগ শিশুর মৃত্যু ঘটে। বিশেষ করে সকালে কাজের সময় থেকে শুরু করে দুপুরের বিশ্রামের সময় পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি শিশুমৃত্যুর রেকর্ড করা হয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। সাঁতার না জানার কারণে পাঁচ বছরের ওপরে ৩১.০৭ শতাংশ শিশুর মৃত্যু ঘটেছে, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: ছাদকৃষিতে মাটি ভালো রাখার উপায়

ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু রোধে সংবাদ সম্মেলনে কিছু প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়। যেগুলোর মধ্যে রয়েছে–শিশুর যত্নে দিবাযত্ন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের সবসময় মা-বাবা বা অন্য কারো দায়িত্বে রাখা; পুকুর বা ডোবার চারপাশে বেড়া দেয়া; দলবেঁধে বা একাকী শিশুকে জলাশয়ে গোসল করতে না দেয়া; বালতি বা পানিপূর্ণ পাত্র সবসময় ঢেকে রাখা; পাঁচ বছর বয়স হলে শিশুকে সাঁতার শেখানো; সাঁতার শেখার সময় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা; নদীপথে যাত্রার সময় প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা অবলম্বন করা; ঝুঁকিপূর্ণ নৌযাত্রা পরিহার করা; অভিভাবকদের সচেতন করা; পানিতে ডুবে যাওয়ার সময় ও পরে ভুক্তভোগী ও প্রত্যক্ষদর্শীর করণীয় সম্বন্ধে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা; দেশব্যাপী গণসচেতনতা সৃষ্টির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া; শহরের শিশুদের বাধ্যতামূলক সাঁতার শেখানোর ব্যবস্থা করা; নিয়মিত তৃণমূল পর্যায়ে সাঁতার প্রতিযোগিতার আয়োজন করা; মনিটরিংয়ের মাধ্যমে দিবাযত্ন কেন্দ্র পরিচালনা করা; এ সম্পর্কিত কাজে আগ্রহী সমাজকর্মী ও সংগঠনসমূহকে যথাযথ সহযোগিতা করা।




পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top