• ** জাতীয় ** আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা ** আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি ** চুয়াডাঙ্গায় হিট স্ট্রোকে দুই নারীর মৃত্যু ** ইউআইইউ ক্যাম্পাসে ‘কৃত্রিম বৃষ্টি’ নিয়ে তোলপাড় সারাদেশ ** সিলেটে মসজিদে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু ** নরসিংদীতে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ** সব ধরনের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন : https://www.newsflash71.com ** সব ধরনের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন : youtube.com/newsflash71 ** লাইক দিন নিউজফ্ল্যাশের ফেসবুক পেইজে : fb/newsflash71bd **


পাঁচ মাসে রাশিয়ার ২০ হাজার সেনা নিহত

রাজিউর রাহমান | প্রকাশিত: ২ মে ২০২৩, ১৭:৪০

ছবি: সংগৃহীত

ইউক্রেন যুদ্ধে ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত রাশিয়ার ২০ হাজারের বেশি সেনা নিহত হয়েছেন, এমনটা দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোয়েন্দা তথ্যের বরাত দিয়ে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কিরবি এ দাবি করেন। তিনি বলেন, এ সময়ে রাশিয়ার ৮০ হাজার সেনা আহত হয়েছেন।

বিবিসির প্রতিবেদন বলছে, নিহতদের অর্ধেকেই রাশিয়ার ভাড়াটে বাহিনী ওয়াগনার গ্রুপের। বাহিনীটি বাখমুত শহর দখল নিতে মরিয়া হয়ে লড়ছে।

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় এ শহরটি দখল নিতে রাশিয়া ও ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর মধ্যে এ তুমুল লড়াই চলছে গত আট মাসের বেশি সময় ধরে। বাখমুতের বেশিরভাগ অংশ দখলে রেখেছে মস্কো, কিন্তু পশ্চিমে কিছু অংশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রেখেছে ইউক্রেন।

ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলেছেন, তারা যতটা সম্ভব রুশ সেনাদের হত্যা করতে এবং তাদের যুদ্ধাস্ত্রের মজুত কমিয়ে আনতে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন।

জন কিরবি বলেছেন, আমরা অনুমান করছি গত ৫ মাসে রাশিয়ার এক লাখের বেশি সেনা হতাহত হয়েছে, এরমধ্যে নিহত হয়েছে ২০ হাজার। বাখমুতের দনবাস অঞ্চলে রুশ বাহিনীর আক্রমণ ব্যর্থ হয়েছে। রাশিয়া এখানকার কোনো উল্লেখযোগ্য কিংবা কৌশলগত অঞ্চল দখল করতে পারেনি। 

তিনি আরও বলেন, আমরা ইউক্রেনের হতাহতের আনুমানিক সংখ্যা প্রকাশ করছি না। কারণ এই যুদ্ধে ইউক্রেন ভুক্তভোগী। আর রাশিয়া আগ্রাসী।

ইউক্রেনের বাখমুত শহরে যুদ্ধের আগে বাসিন্দা ছিল প্রায় ৭০ হাজার। রাশিয়া ও ইউক্রেন উভয়েই এই শহরের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের মধ্যে রাখতে চায়। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রুশ বাহিনী। তারপর থেকে দেশটিতে রুশ বাহিনী ও ইউক্রেন বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ চলছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বাখমুত কৌশলগত গুরুত্ব কম। তারপরও শহরটির নিয়ন্ত্রণে নিতে রুশ কমান্ডারদের জন্য কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। ক্রেমলিনের কাছে ইতিবাচক খবর পৌঁছে দিতেই লড়াই করছে তারা।

 

 




পাঠকের মন্তব্য

মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।

Top